ছন্দের ধাঁধা
Bangla Dhadha-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha
Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha
Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha
১ সাগরে জন্ম নগরে ফিরে, মা ছুঁলে ছেলে মরে
এমন ছিল অদ্ভুত, জন্মাইয়া খায় নাই মায়ের দুধ।
২ তুমি থাক জলে আমি থাকি ডালে
তোমার আমার দেখা হয় মরণের কালে।
৩ রক্তে ডুবু ডুবু কাজলের ফোঁটা
যে না বলতে পারে সে হয় জয় দুর্গার পাঁঠা।
৪ বাটির মধ্যে বাটি তার মধ্যে আঁটি
যে না বলতে পারে তার শ্বাশুড়ীর নাক কাটি।
৫ পাখা নাই উড়ে যায় মুখ নাই ডাকে
বুক ফেটে আলো ছুটে কান ফাটে হ্যাঁকে।
৬ জলেতে জন্মিয়া জল নষ্ট করে
স্বভাবত দুই শিং দুই দিকে ধরে
অঙ্গের উড়ালে ছাল হয় রুপবান
কি নাম তাহার হয় বলো ধীমান।
৭ গলা আছে তার তলা নাই
হাত আছে তার পা নাই
কি নাম তাহার হয় বলবিচারিয়া
রামায়ণে আছে ভাই পাইবে খুজিয়া।
৮ শুনিতে আশ্চর্য্য ভাই আতি বিপরীত
থাকিতে গৃহে নিজের স্ত্রী রতিতে বঞ্চিত।
৯ বড়ই আশ্চর্য্যের ব্যাপার শাস্ত্রের প্রমাণ
স্বামী হয়ে স্ত্রীর দুগ্ধ কে করেছিল পান।
১০ মুখের কাছে পাও তুমি খাও আমি খাই
খেলে শুধু মুখ ভরে পেট ভরে না ভাই।
১১ যেতে তাড়াতাড়ি আসতে ধীর
পথের মাঝে পড়ে এক মহাবীর।
১২ শোন হে সদাশিব, কোন দেবতার পোঁদে জিব।
১৩ ধরেই এক আছাড় মারে
কে বা বলতে পারে।
১৪ রূপসী চার রঙ, ক্ষেপে গেলে এক রং ।
১৫ মহাদেবের গর্ভ হয় পুরানেতে আছে
বল দেখি সেই গর্ভে কেবা জন্মিয়াছে।
১৬ রামের জন্মের বহু বছর আগে
রামলীলা কেবা লিখে বল অনুরাগে।
১৭ সরস্বতীর স্বামীর নাম কি বলিতে পারে
জানিব তাহার ভক্তি অতি বড়।
১৮ কোন জামাই শাশুড়ির স্বামী হয়ে ছিল
রামায়ণের কথা ভাই বুঝে-সুঝে বল।
১৯ পাথরেতে পদ দিতে হল রমনী
রমণীর নাম কিবা বল দেখি শুনি।
২০ আঠাশ মাস মাতৃগর্ভে ছিল কোন জন
বিস্তারিয়া সব কথা বলোহ এখন।
২১ কোন রাজ্যের তিনটি রমনী ছিল
তিনজনের গর্বে এক সন্তান জন্ম নিল।
২২ কোন নারী দরশনে পুণ্য হয় বলে
আলিঙ্গনে মোক্ষলাভ শাস্ত্র তাইবলে।
চুম্বন করিলে হয় পবিত্র জীবন
কোন নারী আছে হেন জগতে এমন।
২৩ দাদা দেয় একবার, বউদি দেয় বারবার।
ইহার কি অর্থ হয় বল দেখি ভাই
নতুবা জানিব আমি তোমার বুদ্ধি নাই।
২৪ থাকিতে গৃহে আপন স্বামী
ভাগ্নে প্রেমে মজল মামী।
২৫ হাসতে হাসতে গেল নারী পর পুরুষের কাছে।
দেবার সময় উঃ উঃ করে , দেওয়া হলে হাসে।
২৬ এইমাত্র হঠাৎ একটা কথা শোনা গেল।
ঐ মেয়েটার মুখ থেকে গন্ডা গন্ডা ছেলে বেরিয়ে এল।
২৭ গড়ের মাঠে দেখে এলাম মশার পেতে হাতী
হাজার মা দেখেছি হিজড়ে পোয়াতী ।
২৮ জনকের আজ্ঞা পেয়ে কোন যোগীবরে,
জননী মস্তক কাটে ভুমিতলে পড়ে।
মিথ্যা নয় সত্য ইহা শাস্ত্রে আছে জানি
একথাটা আমরা ভাই সকলেই জানি।
২৯ অখাদ্য জিনিস বটে সর্ব লোকে খায়
অনিচ্ছায় বাধ্য হয়ে পড়ি যায় ধরায়।
বৃদ্ধতে খাইলে পরে করে হায় হায়
যুবক খেলে পরে লজ্জা মরে যায়।
৩০ সমুদ্রের জল নাই গ্রামে লাগে ঢেউ
বাপের বিয়ে হয় নাই ছেলে এনেছে বউ।
৩১ নাই তাই খাচ্ছ তুমি থাকলে কোথায় পেতে
কহেন কবি কালিদাস পথে যেতে যেতে।
৩২ মাতৃ গর্ভের না হইল জনম তাহার
পিতার গর্ভে জন্ম তার জগতে প্রচার।
৩৩ কাঁচায় তুল তুল পাকায় সিঁদুর
যে না বলতে পারে তার বাবার বাবা ধেড়ে ইঁদুর।
৩৪ জলে জন্মে স্থলে কর্ম মালাকারে গড়ে
ঠাকুর নয় ঠুকুর নয় মাথার ওপর চড়ে।
৩৫ কোন নারী এইরূপ করেছিল কাজ
পতিকে দেখায় ঘরে বিধবার সাজ।
৩৬ আগে যায় ফিরে চায় ওটি তোমার কে
ওরে শ্বশুরকে আমার শ্বশুর বাবা বলেছে।
৩৭ ঘরের ভেতর ঘর, নাচে কনে বর।
৩৮ অষ্ট চরণ ষোল হাঁটু, মাছ ধরতে যায় লাটু।
শুকনো ভূমিতে পেতে জাল, মাছ ধরে চিরকাল।
৩৯ রামায়ণে লেখা আছে অতি পুরাতন
স্বামী-স্ত্রীতে দুজনে বাইশ হাত হন
কি নাম তাদের হয় বলহ সত্ত্বর।
বুদ্ধিমান বলি বুঝি পাইয়া উত্তর।
৪০ কোন ফলের বীজ নেই বল দেখি দাদা
বলিতে না পার যদি আস্ত তুমি গাধা।
৪১ উপর থেকে এল বুড়ি সাদা কাপড় পরে
ভোজনে বসিল বুড়ি ঘাড় নেড়ে নেড়ে।
৪২ তোমার বাড়ি গেলাম, খুলে দিয়ে বসলাম।
৪৩ মাতা পুত্র দু’জনকেই একই জায়গায় পোষ
সুখাদ্য না দেয় তারে কটু তার দোষ।
যাহা দেয় তাহা খায় করিয়া চর্বণ
সেইসব উচ্ছিষ্ট খায় দেবতা ব্রাহ্মণ।
৪৪ চার ঘোড়া রসে ভরা আঢাকা উপুড় করা।
৪৫ সবাকার শিরে ধরে নাহি ধরে কেশে
হাত নাই পা নাই তবে ধরে কিসে ।
৪৬ জলজন্তু নহে কিন্তু জলমধ্যে রয়
মানুষ প্রভৃতি সবে বক্ষে করে লয়।
পদ নাই কিন্তু যায় পবনের গতি।
কানে ধরি বসে সেই তার প্রতি।
৪৭ কোন দেশে গাছে ঝুলে কোন দেশে বাজে
কোন দেশ বল দেখি ঘিয়ে তেলে ভাজে।
৪৮ তিন অক্ষরে নাম তার সর্ব ঘরে রয়
প্রথম অক্ষর ছেড়ে দিলে সর্বলোকে খায়
মধ্যম অক্ষর কেটে নিলে হরিগুণ গায়
শেষ অক্ষর না থাকলে সবাইকে কামড়ায়।
৪৯ এর বাপবেটা ওর বাপবেটা তালতলা দিয়ে যায়
তিনটি তাল পড়লে ওরা সমান ভাবে খায়।
৫০ বাপে নাহি জন্ম দিল জন্ম দিল পরে
যখন পূত্র জন্ম হল তখন মা ছিল না ঘরে
কেবা সেই জন্মদাতা কেবা সেইজন
তাহার পিতার নামে পালায় শমন।
৫১ না বলি আধ্য অক্ষর পাশে দিল রায়
ন অক্ষর লিখি শেষে পড় তার পায়।
৫২ হাসতে হাসতে আসছ তুমি ঠাট্টা করতে মোকে
আমার শশুর বিয়ে করেছে তোমার শশুরের মাকে
ভেবে দেখ মোর সনে কি সম্বন্ধ হয়
উপহাসের পাত্রী কিনা জানতে নিশ্চয়।
৫৩ বলি ও ভালোমানুষের ঝি তোমার ব্যাপারটা কি ?
তুমি দিতে দিতে থেমে গেলে ছি ছি ছি ।
৫৪ পিতা-পুত্র এক নারী করে আলিঙ্গন
উভয় ঔরসে জাত উভয় নন্দন।
মিথ্যা নয় সত্য ইহা শাস্ত্রে আছে জানি
একথা আমরা অনেকেই জানি।
৫৫ এসো বাবা বসো ভাই,বাড়ীর সব ভালো তো বোনাই।
৫৬ উসকো খুসকো পশম গায়
দেখ দিদি তোর ভাতার যায়।
৫৭ জাতিতে রাক্ষস আমি হিংসা নাহি করি
শুনিলে নিজ নাম নিজে ভয়ে মরি।
ধার্মিক বলিয়া আমি হয়েছি অমর
ভেবে দেখ কে আমি হে পাঠবর।
৫৮ জন্ম দিয়ে বাপ পালালো, মা হলো বনবাসী
যার ছেলে তার হলো ঝার খেল পাড়াপড়শি
৫৯ স্বামী-স্ত্রী দুইজনে বঞ্চিত সঙ্গমে
তথাপি তাহাদের বংশ বাড়ে ক্রমে ক্রমে।
দুর্গার অভিশাপ না হয় খন্ডন
বল দেখি সেই জীব হয় কোন জন।
৬০ সাত ভাই নারী হেরী মোহিত হইল
নারী অভিশাপে তারা নারী হয়ে গেল।
৬১ রামায়ণে উত্তম চরিত্র বল কার
মানব পশু মধ্যে বল দুই বার।
৬২ ষোল বছর কোন মুনি মাতৃগর্ভে ছিল
মাতৃগর্ভে থাকি জ্ঞান, বিদ্যা গর্ভে শিখেছিল।
৬৩ কোন দেবীর মন্দিরে আজও প্রমাণ
আলো কেহ জালে নাই সদা আলোকে মান।
মায়ের নাশাতে এক আছেরে নোলক
তাহাতে মন্দির হয় আজও আলোক।
৬৪ পঞ্চম মাসের গর্ভবতী ছিল সীতা সত।
তাঁর সম বনে যায় কোন গুণবতী।
৬৫ মহাভারতের মধ্যে কেবা মহাবীর
যে বলিতে পারে সে হবে বীর।
৬৬ দুই রানীর গর্ভে এক সন্তান জন্মিল
তাহার কি নাম বুঝে সুঝে বল।
৬৭ ব্রহ্মার নাভি পদ্মে কেবা জন্ম নিল
কারুকার্যে অভিজ্ঞ জানি ভাল।
৬৮ রাধারানীর বাম ভাগে কাহার জনম
সেই রমণীর নাম বলহ এখন।
৬৯ মুনি অভিশাপে কেবা আসিয়া অবনি
দিবসে অশ্বিনী হয় রাত্রিতে কামিনী।
৭০ ভগিনীর প্রেমে কেবা মত্ত হয়েছিল
হরণ করিয়া তারে লইয়া পালাইল।
৭১ কালী মায়ের হাতে কার মাথা আছে
শাস্ত্র যদি জানা থাকে বল সবার কাছে।
৭২ দুজন আছে দেবতা
তাদের এগার মাথা
৭৩ গোমেধ যজ্ঞের মাংস কে চুরি করে
তাহাতে পেয়াজ হয় বারে বারে।
৭৪ পথে যেতে মাঝে জন্মিল সন্তান
সিদ্ধি লাভ করেছিল বল তাঁর কি নাম।
৭৫ সিদ্ধার্থ সারথি লয়ে রথে চড়ে যায়
সারথির নাম কিবা বল মহাশয়।
৭৬ প্রথম কত শিষ সঙ্গে নিল যিশু
যে না বলতে পারে সেই হবে পশু।
৭৭ বার মাসের কচি তের মাসেই পড়ে
ডাইনে বাঁয়ে গণ্ডা গণ্ডা ছেলে প্রসব করে।
৭৮ বুড়ো বুড়ি খইয়া করে হায় হায়
যুবক খইলে পরে ইতি উতি চায়।
৭৯ কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি ভাই
জলের ভিতরে শাঁস থাকে ভাঙ্গলে দেখতে পাই।
৮০ দাদা যারে, মামা বলে আমিও বলি মামা
নীচ শূদ্র কি সন্ন্যাসী সবাই বলে মামা
ভূমন্ডলে কেবা আছে এমন ধরা মামা।
৮১ বাবা যারে, বলে বাবা মামা বলে বাবা
মেসো,পিসে,ভাগ্নে,জামাই সবে বলে বাবা
ভগ্নিপতি বলে বাবা, শালিও বলে বাবা
দেখে শুনে সবার শেষে আমিও বলি বাবা।
৮২ ঢোকে না ঢোকেও কেন পরের মেয়ে
কাঁদে কেন ভাবছ, জল পরে চোখ বেয়ে।
৮৩ বেগড়া বেগড়া মাটি কেটে লাগাম ছারা
ফুল নেই ফল নেই পাতায় পাতায় ভরা।
৮৪ আমাদের ছোট মামা, গায়ে তাঁর কত জামা।
৮৫ চিৎ করে ফেলে উপুড় হয়ে করে
এমন করা করে গয়না শুদ্ধ নড়ে
৮৬ তিন অক্ষরে নাম তার সর্বলোকে খায়
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে মরা হয়ে যায়
শেষ অক্ষর বাদ দিলে ফল হয় জানি
তাহার কি নাম বল গুণমনি।
৮৭ চার অক্ষরে নাম তার হয় গ্রামের নাম
শেষ দুই অক্ষর বাদ দিলে হয় ফলের নাম
প্রথম দুই অক্ষর লোপে নীচেতে বোঝায়
চার অক্ষরে কথা কিবা বল মহাশয় ।
৮৮ আড়ালের মধ্যে কড়লের বাসা
ডিম পাড়লো খাসা, এই পক্ষী সাক্ষী
তুই থাকতে ডিম পাড়লো কোন পক্ষী ।
৮৯ একটু খানি ডালের কেষ্ট ঠাকুর দোলে ।
৯০ ছাগীর সঙ্গে কার বিবাহ হয়েছে
তার পরশনে ছাগী রমণী সেজেছে ।
৯১ কোন মুনি তিনবার বলি রাম নাম
পিতার অভিশাপে চণ্ডালত্ব পান ।
৯২ জন্ম মাত্র কোন যুদ্ধে জয় করেছিল
রামায়ণে আছে লেখা ভেবেচিন্তে বল।
৯৩ কোন মাসে রাবণ পুঁতে ছিল কাঁচকলা
সবংশে মল আর নাতি পুতি চেলা ।
৯৪ কাঁচকলার জন্ম কোথায় হয়েছিল
পুরাণে লেখা আছে চিন্তা করে বল ।
৯৫ কোন রমনীর মুখ লক্ষ্মণ দেখে নাই
কোন বানে সুরপনাখার নাক কান কাটে ভাই।
৯৬ বিশ্ববর ঔরসে রাবণ জন্মায়
কাহার ঔরসে বল বিভীষণ হয় ।
৯৭ কালীমায়ের খরগে যে চোখ দেখা যায়
সে চোখ কাহার আছে বল মহাশয়।
৯৮ রাবণ রাজা চণ্ডীপাঠ কখন করেছিলে
যার ফলে সবংশ নিধন হইল।
৯৯ তরণীর আস্ত্রগুরু হয় কোন জন
সীতার পিতা কিন্তু রামের শত্রু-হন।
১০০ রাম যখন ত্রেতাযুগে কৃষ্ণ হয়েছিল
বাঁশরী লইয়া বামে কাহারে রাখিল।
১০১ চার-চার-সাড়ে চার – তার ভেতর দিয়ে আড়াই
মোট কত হল ?
১০২ চার কলসী দুধে ভরা ,ঢাকনি ছাড়া উপর করা ।
১০৩ পশ্চিম থেকে এলো বাঘ তিন ঠ্যাং পোড়া
খায় খড়কুটো হাগে কড়া কড়া ।
১০৪ সকালে জন্ম বিকালে মরণ – তার অভাবে সর্ব জীবের বিফল জীবন
১০৫ যতো হাসো ততো হাসে যতো রাগো ততো রাগে
এই শ্লোক ভাঙ্গাইতে অনেক চিন্তা লাগে।
১০৬ কালো গাই কালেশ্বর মাগেশ্বের থেকে দুধ পড়ে
যদি গাইয়ে হাঁ করে দুধ পড়ে ঝাঁ ক’রে।
১০৭ লকবি কালো মুখ খোলের মাঝে
মাথা কেটে আজ তোকে লাগাবো কাজে।
১০৮ মায়ের গর্ভে থেকে সে মায়ের মাংস খায়
মাটিতে পড়িয়া সে ছয় পায়ে যায়।
১০৯ শুঁড় দিয়া করি কাজ নই আমি হাতী
পরের উপকার করি তবু খাই লাথি।
১১০ মামী ডাকে মামা বলে বাবাও বলে তাই
ছেলেও বলে মামা মাও বলে তাই।
১১১ সমুদ্রেতে জন্ম আমার থাকি সবার ঘরে
একটু জলের পরশ পেলে যাই গো আমি মরে।
১১২ দেখে এলাম দাদা ছেতলার হাটে
একটি মাত্র ছেলে দুই মায়ের পেটে
১১৩ দুই অক্ষরের প্রাণীর নাম পৃথিবীতে থাকি
শেষ অক্ষর বাদ দিলে সেই নামে ডাকি।
১১৪ চিলি চিলি পাতা, মোটা মোটা ডাল
ফলটি তার পাকা যে, বীজটি তার লাল।
১১৫ বাঘের মতো দেয় লাফ কুকুর হোয়ে বসে
জলের বুকে ছেড়ে দিলে শোলা হোয়ে ভাসে।
১১৬ আম নয়, জাম নয় গাছে নাহি ধরে
সকল লোকে ফল বলে, জানে শুধু তারে।
১১৭ আসে জামাই বসে বেয়াই
বাড়ীর সবাই কেমন আছে ভাই ?
১১৮ এলাম কাজে, বলি না লাজে
আছে শুধু দুই ঠ্যাং-এর মাঝে।
১১৯ একটুখানি পুকুর জল টলমল করে
এমন বাপের ছেলে নেই নেমে মাছ ধরে।
১২০ হাসতে হাসতে আসছো তুমি চাতুরী করবে কাকে ?
শ্বশুর আমার বিয়ে করেছে, তোমার শ্বশুরের মাকে।
১২১ এক বেড়ীর নাম পার্বতী
নাচতে নাচতে গর্ভবতী।
১২২ চোখে চোখে রাখে মোরে পুরুষ রমণী
সকলের শেষে মোর আছে শুধুই জননী।
১২৩ আকাশ থেকে পোড়লো গোটা তার মধ্যে মউ (রক)
যে না বলতে পারে সে আমার বউ।
১২৪ হাঁটুহীন দুই শিং থাকে সে জঙ্গলে
দাঁড়িয়ে ঘুমায় সে পড়ে না টলে!
১২৫ এক ঘাটে টিনটা মুড়ো, তার ওপর বুড়ো জমিদার
বুড়ো বসে টলমল করে, মূখ দিয়া ফেনা পড়ে তার।
১২৬ দাম দাম ভুরু ভুরু ডামের তলে বাসা
বাঘ নহে ভাল্লুক নহে মানুষ খওয়ার আশা।
১২৭ দিনের বেলায় ঘুমিয়ে থাকে রাতের বেলায় জাগে
ঘর নেই, বাড়ি নেই, পোরের উপকারে লাগে
১২৮ চার পায়ে বসি আমি আট পায়ে চলি
বাঘ নই, কুমীর নই, আস্ত মানুষ গিলি।
১২৯ লাল গাভী বন খায়
জল খেয়ে মারা যায়
১৩০ আড়াই শত থেকে পাঁচ পঞ্চাশ গেলে
কালিদাসের ধাঁয় আর কতো পেলে ?
১৩১ তিন অক্ষরের নাম যার সর্বলোকে চিনে
শেষের অক্ষর ছেড়ে দিলে, বলে না ঈংরাজী বিনে।
১৩২ হাত আছে, পা নাই মাথা তার কাটা
আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা।
১৩৩ এমন একটা জিনিস আছে সকল লোকে খায়
ছোটরা ওসব খেলে পরে মায়ের কাছে যায়।
১৩৪ চারিদিকে কাঁটা বেত
মধ্যিখানে খান সাহেব।
১৩৫ বৃদ্ধ-বৃদ্ধা খেলে মাথায় হাত সকল লোকেই খায়
যুবক যুবতিরা খেয়ে এটা, এদিক সেদিকে চায়।
১৩৬ বাড়ীর পাশে কাঠের গাই
বছর বছর দুধ পাই।
১৩৭ ছাল খাই না, বাকল খাই না, খাই সুধু তার পানি
গ্রীষ্মকালে খেতে মজা আমরা সবাই জানি।
১৩৮ ভাষা আছে, কথা আছে সাড়া শব্দ নাই
প্রাণীর কাছেতে আছে , তবু নিজের প্রান নাই।
১৩৯ সাগরেতে জন্ম তার আকাশেতে ওড়ে
পর্বতের মার খেয়ে কেঁদে ঝরে পড়ে।
১৪০ দুই অক্ষরে নাম তার জলেতে জীবন
ই-কার যোগেতে হয় রোগের কারণ।
১৪১ যৌবনে খুবই ঝাল রস নাহি থাকে
বৃদ্ধ কালে রসে ভরা, থাকে লোকের মুখে।
১৪২ খুঁজতে গেলে পাই না
পেলে পরে নিই না!
১৪৩ দূরে দূরে দেখি তারে পাই না সীমানা
কাছে গেলে রয় সে দূরে থাকে অজানা।
১৪৪ জ্বলে চলে, রাতে শূন্যতেও চলে
দিবসে মরণ তার পূর্ণ রাত জ্বলে।
১৪৫ সব কিছু পাড়ি দিয়ে যায়
নদীর কাছে গেলে থেমে যায়।
১৪৬ সাগরে থাকি বাজারে থাকি, থাকি রান্না ঘরে
রান্না বান্নায় কম পড়লে সবে রাগটি করে।
১৪৭ আকাশে বাতাশে আছি পৃথিবীতে নাই
চাঁদ আর তারায় আছি সূর্যেতে নাই।
১৪৮ আমার মধ্যে আছো তুমি, তোমার মধ্যে নাই
দিদির মধ্যে আছো তুমি, বাবার মধ্যে নাই।
১৪৯ মূখ দিয়ে খায়, মূখ দিয়ে হাগে
দিনে ঘুমোয় রাতের বেলায় জাগে।
১৫০ মেটে গোয়াল কাঠের গাই
বাছুর বিনা দুধ পাই।
১৫১ উঠান টনটন ঘণ্টায় বাড়ি
কোন ছাগলের মুখে দাড়ি।
১৫২ এক মাড়ি দাঁত তার ভাঙ্গে জঙ্গল বন
দাঁত দিয়ে তোলে পোকা বলে সে কোনজন ?
১৫৩ শোন তবে কালিদাসের হেঁয়ালির ছন্দ
হাজারটা দরোজা আছে তবু মানুষ বন্ধ।
১৫৪ মুখ দিয়ে বমি করে রক্ত কালো কালো
তোমার আমার কাছে জিনিসটা খুব ভালো।
১৫৫ পাখী নয় তবু আছে, লেজ, মাথা, পাখা
সবাই আছে উড়ে যায়, যথা ইচ্ছা তথা।
১৫৬ বাঁকা মাথা এক পায় ঢলঢলে জামা গায়
ঠেলা খেয়ে ফুলে ওঠে তোমরা কি চেন তায়।
১৫৭ ছোট গাছখানি তায় কতো ফল ধরে,
একটা যদি খায় তবে আহা উহু করে।
১৫৮ আমি থাকি থালে, তুমি থাক ডালে,
তোমার আমার দেখা হবে মরণের কালে।
১৫৯ পাঁচ অক্ষরের ইংরাজী না সবার ঘরে আছে,
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে সবার ঘরে আছে।
১৬০ তেরো মাস বয়েসেতে হয় ছেলে মা
ছেলে হয় গণ্ডায় গণ্ডায় এ কেমন মা।
১৬১ ছোট ছোট কিশোরী পরে সাদা শাড়ী
নায় না, দায় না, কথাও বলে না, তবু লোকে বলে সুন্দরী।
১৬২ তিন অক্ষরে নাম তার সবার ঘরে রয়
মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে বাদ্যযন্ত্র হয়।
১৬৩ গরমে রাখলে গলে যায়, ঠাণ্ডায় হয় শক্ত
পৃথিবীর সব লোকেই এ জিনিসের ভক্ত।
১৬৪ যাকে আমি আনতে গেলাম, দেখেই এলাম গিয়ে
যখন সে চলেই গেল, তাকে এলাম নিয়ে।
১৬৫ কালিদাস পণ্ডিতে কয় বাল্যকালের কথা
নয় হাজার তেঁতুল গাছে কয় হাজার পাতা ?
১৬৬ আমি তুমি একজন, দেখতে এক রূপ
আমি কতো কথা কোই, তুমি কেন চুপ ?
১৬৭ চিঠি চিঠি পাতাগুলি নানা ছবি ধরে
একটা হারিয়ে গেলেই কলজে ফেটে মরে।
১৬৮ গঙ্গার ওপরে কাঠের পুল তার ওপর ব্রহ্মার বাসা
কেউ খায়, কেউ নেয়, কেউ করে আশা।
১৬৯ পাখা নাই উড়ে চলে, মুখ নাই ডাকে
বুক চিরে আলো ছোটে, চেনো কি তাকে ?
১৭০ ভন ভন করে তবু, ভোমরা সে নয়
মাথা দিয়ে মাটি খোঁড়ে ইঁদুরও নয়!
১৭১ পাঁচ মেয়ে তুলে দিল বত্রিশ ছেলে ঘাড়ে
দূরে ছিল দিদিমা বুড়ী টেনে নিল ঘরে
১৭২ মানুষও নয় জলও নয় সাথে সাথে ঘোরে
লাথি দিলে সেও লাথি দেয় গায়ের জোরে।
১৭৩ হাত নাই পাও নাই দেশে দেশে ঘোরে
অভাব হইলে তার লোকে অনাহারে মরে।
১৭৪ পালবাড়ীর পাজী ষাঁড় ঝাল খাওয়ার যম
হাজার মন মরিচ দিলেও বেরোয় না তার দম।
১৭৫ জন্মে সাদা কর্মে কালোয় গলায় লোহার হার
লাফ দিয়ে আহার করে লম্বা লেজ তার।
১৭৬ আমি হাসাই আমি কাঁদাই, নাহি আমি প্রাণী
দেখতে এসে সবাই ভোলে বেদনা তাইতো জানি।
১৭৭ পরের ঘরে জন্ম আমার দেখতে আমি কালো
তাই বলে ভুল করো না কেউ বাসতে আমায় ভালো।
১৭৮ আজব একটা জিনিস দেখে এলাম মাঠে
আঠ পা তার দুই হাঁটু, লেজ আছে তার পিঠে।
১৭৯ কাঁচায় তুল তুল পাকলে সিন্দূর
এই শ্লোক যে না ভাঙ্গায় সে ধেড়ে ইঁদুর।
১৮০ বাজার থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে
কোট-প্যান্ট খোলার পর চোখ জ্বালা করে।
১৮১ চলিতে চলিতে তার চলা হল ভার
মাথাটি কাটিয়ে দিলে চলিবে আবার।
১৮২ আগায় খস খস গোড়ায় মৌ
যে বলতে না পারবে সে পবন ঠাকুরের বৌ।
১৮৩ ঈড়িং বিরিং তিড়িং ভাই
চোখ দুটো আছে,মাথার তার নাই।
১৮৪ তিন অক্ষরের নাম তার সর্ব লোকে খায়
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে রমণী নাচায়।
১৮৫ ছোট ছোট ছেলেমেয়ে দুধুভাতু খায়
বড় বড় গাছের সাথে লড়াই করতে যায়।
১৮৬ ঝুপড়ি ঝুপড়ি ঘরে বসাইলাম চারা
ফুল নাই, ফল নাই, সুধু পাতাতে ভরা।
১৮৭ খোসা আছে বোঁটা নাই বল তো কি জিনিস ভাই
না বলতে পারলে বুঝবো তোমার মাথায় ঘিলু নাই।
১৮৮ বলতে পারো ভাইয়া এ কেমন ধারা
রাতে থাকে শুয়ে দিনে থাকে খাড়া।
১৮৯ এমন একটি প্রাণী বের করো তো খুঁজে,
সর্বদাই সে হেঁটে বেড়ায় চোখ না বুজে।
১৯০ এক শিং বারো ঠ্যাং কোন লোকের আছে,
জলেতে বাস করে ডিম পাড়ে গাছে।
১৯১ মুখখানি কালো করে ফিরেছিল ঘরে
ঘর খুলে তবু তারে টেনে আনি ধরে।
১৯২ নাকটি চেপে বসে, কানটি ধরে টেনে
জগৎখানা ঘুরে বেড়ায় বলো না সে কে?
১৯৩ হাতির মতো দাঁত আমার, নই যে ঐরাবত,
উলুবনে ট্র্যাক্টর ছালাঈ, নেইকো আমার রথ।
১৯৪ উপুড় হইতে পারলো বুড়ি কাঁথা কম্বল লইয়া,
ভাসতে ভাসতে যায় বুড়ি কানাই নগর দিয়া।
১৯৫ কোন পাখির ডিম হয় নাই বলো দেখি ভাই
না বলতে পারলে বুঝবো ঘটে বুদ্ধি নাই।
১৯৬ সবুজ বুড়ি হাটে যায়, হাটে গিয়ে চিমটি খায়
বুড়ো হলে কেটে কুটে ডুগডুগি বাজায়।
১৯৭ নাই মুখ, নাই মাথা টিপে দিলে কয় কথা।
খাঁচায় থাকে বন্দী হয়ে, যেটে পারে না যথা তথা।
১৯৮ হাতুড়ী বাটলি বাইশটা চোরে নিল বাইশটা
চটপট বলে ফেলো, বাকী থাকে কয়টা ?
১৯৯ হাত নাই, পা নাই তবু গোড়গোড়িয়ে যায়
শোকে, দুঃখে, সুখে – সর্বলোকে খায়
২০০ এমন একটা দেশ চাই,যে দেশে মাটি নাই,
এমন আজব দেশের নাম কি বলতো ভাই।
২০১ দিনে করি শতেক বিয়া কাবিন নাহি হয়
ছেলে মেয়ের মালিক আমি কোন কালে নয়।
২০২ নই আমি বৃক্ষ তবু শাখা আছে মোর,
সব সময় থাকি আমি মাঠাড় ওপর।
২০৩ গাছ নাই, আছে পাতা, মুখ নাই বলে কথা
বলতে না পারলে খাও আমার মাথা।
২০৪ এক গাছে এক বুড়ি চোখ তার বারো কুঁড়ি
ছোখ না কেটে খেলে, গলায় লাগে যে সুড়সুড়ি।
২০৫ ঘর আছে দুয়ার নাই, মানুষ আছে শব্দ নাই
ঘরের ছাদ মাটি চাপা, আলো ঢোকবার জায়গা নাই।
২০৬ কালো হরিণ থাকে কালো জঙ্গলের ধারে
দশজনে ধরে আনে দুইজনে মারে।
২০৭ শিশুকালে বস্ত্রধারী আর যৌবনেতে উলঙ্গ
বৃদ্ধ কালে জটাধারী মাঝখানে সুরঙ্গ।
২০৮ কাঁচা খাও পাকা খাও খেতে যে রসল খেতে যে রসাল
আমি যদি খেতে বলি চলে হও লাল!
২০৯ কোন শহর খুলতে মানা
তোমার কী আছে জানা ?
২১০ শু বসন দেহ তার, করে মানুষের উপকার
চিতায় তারে পুড়িয়ে মারে মানুষ করে অত্যাচার।
২১১ এক বুড়ীর এক মুখ তিন মাথা
সকালবেলায় রোজই খায় লতাপাতা।
২১২ শীতকালে যার নাইকো দাম
নিদাঘকালে অনেক দাম।
২১৩ নারীর মহলে থাকি গায়র রংটি সবুজ
নিত্য ফেলে নেশা হয়, ছোটরা খেওনা আবুঝ।
২১৪ সকল জিনিস কাটলে পরে ছোট হয়ই হয়
একটিমাত্র জিনিস আছে কাটলে বড় হয়।
২১৫ এক থাল সুপারী গুণতে পারে কোন ব্যাপারী
বলতে না পারলে সে হবে চুড়ি পরা নারী।
২১৬ তিন অক্ষরের নাম আছে এক প্রদেশ
মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে খেতে লাগে বেশ।
২১৭ হাত নাই, পা নাই রসিক সাগর
অনায়াসে পার হয় অকুল সাগর।
২১৮ একটুখানি চুনকাম করা ঘর
ভেঙ্গে গড়তে বললে গায়ে আসে জ্বর।
২১৯ মাটি দিয়ে তৈরী আমার আমি
দেখতে হলে শহরে যাও তুমি।
২২০ কান মলে দিলে, তবু চলে তার হাত
পেট ভরা নাড়ীভুড়ি – চলে ডীণ রাত।
২২১ কাঁচাতে তুলতুল পাকাতে দল
ন্যাংটো হয়ে বাজারে যায়, জিভে আসে জল।
২২২ লাথির পর লাথি খায় লাজ লজ্জা নাই
মাথা তবু উঁচু করে, কোন শরম নাই।
২২৩ মাথা মুকুট, গোল গা পেটের মধ্যে হাত-পা,
চলে কিন্তু নড়ে না, এটা কি ভাই বলো না ?
২২৪ লম্বা সাদা দেহ তার মাথায় টিকি রয়,
টিকিটে আগুন দিলে দেহ তার ক্ষয়!
২২৫ নিজ মুখে সে পরকে খাওয়ায়
ভুলেও কভু সে নিজে নাহি খায়।
২২৬ ছোট্টো এক পুকুরে জল টলমল করে
সর্বনাশ হয় যদি কিছু তাতে পড়ে।
২২৭ আকাশে বাতাসে আছি পৃথিবীতে নাই
চাঁদ আর তারায় আছি সূর্যতে নাই।
২২৮ জোরে যদি মারো তাকে জোরে জোরে কাঁদবে
কান্না থামাতে চাইলে হাত দিয়ে ধরবে।
২২৯ ছুঁইলে হাঁটে না, না ছুঁইলে হাঁটে
প্রতিদিন দেখা যায় গীতাদের ঘাটে।
২৩০ ভগবানের তৈরি রাস্তা মানুষের নাই সাধ্য
হোড়েক রকম নাম বলতে মানুষে আজ বাধ্য।
২৩১ বাজাইলে বাজে, সাজাইলে সাজে, পাওয়া যায় বাজারে
হাত থেকে পড়ে গিয়ে ভেঙে গেল আহা রে।
২৩২ মায়ের পেট থেকে বেরিয়ে মাকে দিলাম ঘাই
সে আগুনে জ্বলে-পুড়ে ছারখার হলাম ভাই।
২৩৩ সাগরে জন্ম তার আকাশেতে ওড়ে
পর্বতের মার খেয়ে কেঁদে ঝরে পড়ে।
২৩৪ একলা তাকে যায় না দেখা সঙ্গী পেলে বাঁচে
আঁধার দেখে ভয়ে পালায় আলোয় ফিরে আসে।
২৩৫ মানুষের কাঁধে চড়ি, আমার পেটে চড়ে মানুষ
হাত আছে পা নাই, নাহি কল্পনার ফানুস।
২৩৬ সাগরে থাকি, বাজারে থাকি, থাকি রান্নাঘরে
মাছের ঝোলে বেশী হলে রাগটি সবাই করে।
২৩৭ দূরে দূরে দেখি তারে পাই না সীমানা
কাছে গেলে দূরে রয়, থাকে সে অজানা।
২৩৮ বলতে পারো – এমন কী জীব আছে ?
একশত ঘর তার এক ভিটায় আছে।
২৩৯ যৌবনে খুবই ঝাল রস নাহি থাকে
বৃদ্ধ কালে রসে ভরা থাকে লোকে মুখে।
২৪০ নিত্য আসে নিত্য যায়
কালো ও নীরব, নিত্য হায়।
২৪১ গলা জড়িয়ে আসে রসিক যুবতী
মজার ওপর সযতনে করায়ে বসতি।
২৪২ কোর্ট কাছারিতে বিচার শুনি, জন্ম আমার বোনে
সকল লোকে মোর পেটে বসে বড় কষ্ট দেয় মনে।
২৪৩ বিনি সুতোর মোহন মালা কেউ দেখে না তারে
ইহার এমনি নিষ্ঠুর ধারা শেষ করে ছাড়ে।
২৪৪ জলেতে জন্ম যার, জলে ঘর বাড়ী
ফকির নহে ওঝা নহে মুখে ছাগল দাড়ি।
২৪৫ উটের মতো বুক টান
কোন জিনিসের চার কান ?
২৪৬ দিন রাত পড়ে তাকে লাথি মারলে চলে
গ্রামের মধ্যে থাকে সে কথা নাহি বলে।
২৪৭ বন বাহির হয় ওঝা
পাছায় লাঠি মাথায় বোঝা।
২৪৮ উপরে চাপ নীচে চাপ
মধ্যিখান থেকে বেরোয় সাপ।
২৪৯ বাকলায় কড়ি সারে খড়ি আগায় তরকারি
না জানলে যেনে নাও এটা খুবই দরকারি।
২৫০ এই দেখি এই নাই
রূপোলী লেজ দেহ নাই
২৫১ জন্মেতে দুই শিং পুরো মাসে নাই।
মৃত্যুতে দুই শিং দেখেছো কি ভাই?
২৫২ উপর থেকে পাখী এলো শন শন করে
মরা পাখী ধান খায় কড়মড় করে।
২৫৩ একটা ঘরে সাতটি বাটি
যে না বলতে পারে কার নাক কাটি।
২৫৪ এক গাছে তিন তরকারি
বলতে পারে কোন ব্যাপারী।
২৫৫ হায় তরমুজ করি কি
বোঁটা নেই তার ধরবো কি!
২৫৬ রাত্রিকালে আঁধারেতে যায় যার ঘরে
সে বাড়িতে সকল লোকে কান্নাকাটি করে।
২৫৭ আকাশে ঝিকিমিকি চৌতালায় তার বাসা
যে কোন মানুষের খাইতে বড় আশা।
২৫৮ মাতব্বর নাম তার কেশব পুরে বাড়ী
লক্ষ্মীপুর ধরা পড়ে জীবনখান মারি।
২৫৯ জলের মাঝে জন্ম হলো দুই অক্ষরের প্রাণী
শেষের অক্ষর ছেড়ে দিলে হয় মহারাণী।
২৬০ পায়ে আঘাত করলেও করে নাকো রাগ
খেতে দিয়ে কেড়ে নিলে, তাও করে না রাগ।
২৬১ জীবন্তে মৌন থাকে মরিলে সে ডাকে
মঙ্গলে তারে কেউ বা ঘরে এনে রাখে।
২৬২ এক পেটে তিন মাথা মাঝে আগুনের গোলা
না বলতে পারলে খেতে হবে কানমলা।
২৬৩ একটি বুড়ির আছে শুধু বারটিই ছেলে
তার বারো ঘরে থাকে এখন ৩৬৫টি ছেলে।
২৬৪ রক্তে ডুবু ডুবু কাগজের ফোঁটা
যে বলতে না পারে সে এক নম্বরের বোকা।
২৬৫ কলের মধ্যে দিলে পা
ভাগ্যের লিখন হবে তা।
২৬৬ দশ শির এক মুণ্ডু সে নয় রাবণ
সকলে খাইতে দেয় তাহার বাঞ্জন।
২৬৭ সবার ঘরে সবার কাছে আমার যে থাকা
ছয়মাস সাথে থাকি, ছয়মাস একা।
২৬৮ দিন গুনি, সপ্তা গুনি, আরো গুনি মাস
এমনি করেই কাটাই আমি পুরো বারো মাস।
২৬৯ অনেকেই খায় না, কিছু লোকে খায়
বন্ধুদের না খাওয়ালে মানহানি যায়।
২৭০ দুই তক্তার নৌকাখাণি বারো ডাঁড় বায়
জলের মধ্যে না গিয়ে শুকনা দীয়েই যায়।
২৭১ নোতুন জামাই স্নান করে, মাথায় তার ছাদ
যতো খুশি জল ঢালো, ভেজে না তার কাঁধ।
২৭২ খেয়ালে ভোজন, ধেয়ানে স্নান
এক সাথে তিন কাজ করে কোন জন?
২৭৩ অন্ধ বাগান বন্ধা গাছ
ফুল ফোটে বারো মাস
২৭৪ হাত নাই পা নাই কে এই নাগর
পেট দিয়ে পার হয় জঙ্গল ও সাগর।
২৭৫ কাঁচাতে মানিক ফল সর্বলোকে খায়
পাকিলে মানিক ফল গড়াগড়ি যায়।
২৭৬ জন্ম দিয়ে বাপ-মা হয়ে গেল পর
যার ছেলে সে নিয়ে গেল পোরশী কেঁদে মর।
২৭৭ লেজ ধরে টান মারলে টপটপিয়ে পড়ে
গায়েতে আঘাত লাগে আছে অনেকের ঘরে।
২৭৮ কোনো দিন দেখেনি কেউ, হয় না কখনো
রেগে গেলে লোকে বলে, কোথাটা জেনো।
২৭৯ লুকবি কালো মুখ খোলের মাঝে
মাথা কেটে আজ তোরে লাগাবো কাজে।
২৮০ কোলকাতা থেকে মুম্বাই
একটুও নড়াচড়া করে নাই।
২৮১ থাকলে ভালো হয়, কিন্তু পাওয়া ভালো নয়
না বলতে পারলে, সে আমার বউ হয়।
২৮২ ডাক দিয়ে ভয় দেখাই
আলো দিয়ে পথ দেখাই।
২৮৩ ফুটার মাঝে খু’টা দিয়ে নিশ্চিন্ত থাকে মানুষ
যে না বলতে পারে সে একটা বন মানুষ।
২৮৪ ঘেউ ঘেউ করি না, চুপচাপ বাড়ী দিই পাহারা
শরীর মোদের ঠাণ্ডা যে রয় বলতে পারো কাহারা ?
২৮৫ ছয় পা বারো হাঁটু জাল ফেলেছে
মাছ নেই, জল নেই ডাঙ্গাতেই থেকেছে।
২৮৬ মাটির নীচে কাদা উঠাইলে নবাব জাদা
যে না বলতে পারে সে একটা গাধা।
২৮৭ লাল বামুন হাটে যায়, দুই গালে দুই থাপ্পড় খায়
গরুর গাড়ী চেপে যায়, বিচালীর পরে খালি গায়ে।
২৮৮ এইখান থেকে মারলাম থাল , থাল চলে গেল বরিশাল
গাড়ী চড়ে, লোকের কাঁধে ঝলায় পেরিয়ে বিল খাল।
২৮৯ এক হাত গাছটা
ফল ধরে পাঁচটা।
২৯০ হাত নেই, পা নেই পিঠে দিয়ে চলে রাত দিন
ঘড়ির কাঁটার মতো একজন ধরে আছে শ্রীহীন।
২৯১ দুই পায়ে আসে, চার পায়ে বসে, দুই পা ঘষে
খাবার-নর্দমা-গয়ালে-পায়খানায় বসে।
২৯২ স্বামী দিল হাতে আমি রাখলাম তাকে
একটু পরে দেখি কিছু নেই তাতে।
২৯৩ কালো পাথর গলায় দড়ি
রাত হলেই খোঁজ করি।
২৯৪ দুই-পা ধরিয়া, আপন কাজ করিয়া, পরে দেয় ছাড়িয়া
ভালো করে ভাবিয়া, ভালো করে দেখিয়া, বলো ঠিক করিয়া।
২৯৫ হাত ধরে টেপা-টেপি মুখ করে কালো
সাবান দিয়ে কাজ সারলে খুবই ভালো।
২৯৬ লহার খুঁটি কাঁচের ঘর
তার মধ্যে আলোর বর।
২৯৭ শুধু পা আছে হাতটা নাই
এটা তাহলে কি বলতো ভাই।
২৯৮ এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি
যে দেশেতে মাটি নেই, খেয়ে নাও রুমি।
২৯৯ মা হলো দিদিমার পেটে আমি গেলাম বিবির হাটে
পুজোয় লাগি, পুষ্টি যোগাই , দিন আমার ভালই কাটে।
৩০০ কোন শহরটি খুলতে মানা
তোমার কী আছে জানা।
৩০১ ঝুলতে ঝুলতে শেষে লাফ দিয়ে ওঠে কোলে
পুকুরে নামালে বগবগ শব্দ তোলে।
৩০২ এক শিং বারো ঠ্যাং কোন লোকের আছে
জলেতে বাস করে ডিম পাড়ে গাছে।
৩০৩ মুড়োতে থুতু দিলে, সোজা হয়, ঠেসে ধরো পাছার গড়ায়
যুবকের একবার বৃদ্ধের সাতবার লাগে যে সময়।
৩০৪ ছোট ছোট শিশুগুলি নায়ের মধ্যে রয়
আগুনের তাপ পেলে কেবলই লাফায়।
৩০৫ পেট কেটে চরবে, মাথা বাদে কাঁদবে
তিনে প্রাণ জুড়োবে, বলো দেখি কি হবে ।
৩০৬ পেট কেটে বাঁদিক, মাথা কেটে মূল্য
সকলের প্রিয় খাবার আছে কি তুল্য ?
৩০৭ অতি ভোরে থাকে সে-ই সন্ধ্যাতেই রয়
সেটি হাতে পেলে হও খুশী অতিশয়।
৩০৮ সুন্দর ফুলের মাথা কেটে মৃতদেহ জোটে
পদহীন রত্ন সে, এ ধাঁধাঁর উত্তর আছে,তোমার ঘোটে ?
৩০৯ শুনেছো কি হেনকালে এ আশ্চর্য কথা
আগে সে চরণ ছিল আজ হলো মাথা।
৩১০ ছিঁড়ছে দাড়ি, টানছে নাড়ি, উঠছে ফুসে ভুঁড়ি
পা চারটে পেটের ভেতর দিচ্ছে গলায় দড়ি।
৩১১ মাছ ধরে পাখি কিন্তু সে রাঙ্গা নয়
বলো তো সে পাখি কারে কয়?
৩১২ তিন অক্ষরের নাম তার, লোকের নাম হয়
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে দেশের নাম হয়।
৩১৩ তিন অক্ষরের নাম তার সর্বলোক খায়
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে ঘর ছাওয়া যায়।
৩১৪ তিন অক্ষরের একটি ঠাকুরের নাম হয়
মাঝের অক্ষর বাদ দিলে ধাতুর মধ্যে রয়।
৩১৫ স্বর্গধামে কালকেতু ইন্দ্রপুত্র ছিল
তখন তার নাম কিবা বলো ছিল?
৩১৬ আশ্চর্য সুন্দরী নারী স্বর্গে বাস করে
নামের করিলে অর্থ কলা হয়ে পড়ে।
৩১৭ শিশুকালে কালো মানিক, যৌবনেতে লাল,
বৃদ্ধ বয়সে সাদা হয়, এমনি তার হাল।
৩১৮ গনপতি নহে কিন্তু এক দন্তধর
কোটিতে বদন তার, দেহ লম্বোদর।
৩১৯ মাতা পিতা উভয়েতে পুত্রে বিনাশিল
কাটিয়া পুত্রের মাথা রন্ধন করিল।
৩২০ প্রথম অক্ষর বলবো না, শেষ অক্ষর সেই
অনিত্য নিরাকার ভেদমাত্র এই।
৩২১ মাসে আসে, মাসে যায়, অন্ধকার হলে খায়
শরীর মন পবিত্র রাখার ধর্মীয় উপায়।
৩২২ ভগবানের কি আশীর্বাদ
লাঠির ভিতর শরবৎ।
৩২৩ দুই অক্ষরে নাম যার নদীতে দেখা যায়
নাড়ীর টান থাকে দুই অক্ষরের আলাদায়।
৩২৪ দুই টাকা দিয়ে বাবা ছেলেকে আদেশ করে
এমন জিনিস আনতে হবে ঘর যেন ভরে।
৩২৫ দশ মণ ছোটো ছেলের মেজো ছেলের নাম নয়
করিমের বাবার আরেক ছেলের নাম কি হয়?
৩২৬ পাতাহীন ফুলহীণ গাছটিতে ফল ধরে বারোটি
কাঁচা ডাঁসা হয়না, পাকলেই হয় একটি।
৩২৭ এক বাড়ীর দুই দরোজা দিয়ে জল গরিয়ে পড়ে
হাওয়া ছাড়া আর হওয়া নেবার পরে।
৩২৮ তিন তেরো আর বারো নয় দিয়া যোগ করো
তাড়াতাড়ি আমার স্বামীর বয়স বার করো।
৩২৯ কারুর সঙ্গে এলে পরে যায় না ফেলে রাখা
একলা দেখে তুচ্ছ মনে ভাবা।
৩৩০ মুখোমুখি প্রতিবার, চলে ঠোকাঠুকি
প্রথমে উঠে পড়ে দ্বিতীয়বারে যায় চুকি।
৩৩১ তিন অক্ষরে মানে হয় আলোক বিহীন,
শেষ দুই অক্ষরে বোঝা যায় শুধু ঋণ।
৩৩২ তিন অক্ষরে গড়া তার বুকে মেঘ ভাসে
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে নদীকুলে হাসে।
৩৩৩ প্রথম দুই অক্ষর জলে থাকে সবটা নিয়ে মাথায়
অনুষ্ঠানে শুধুই কদর, পরে না কেউ যথা তথায়।
৩৩৪ আজ পেটটি কেটে চিড়িয়াখানায় দিন
আজ বা কাল অথবা তারও পরের দিন।
৩৩৫ দুই অক্ষরে নাম যার অস্ট্রেলিয়ার নদী
স্বরলিপিতে পাবে তারে উল্টে দাও যদি।
৩৩৬ শুরুতেই দেখে শেষ, পরে বলি হাসতে
চার অক্ষরের নাম এটা, শেখো ভালো বাসতে।
৩৩৭ প্রথম দুয়ে কলঙ্ক সে গোলাম শেষ দুয়ে
জগৎ বিখ্যাত কবি সে এক দুই অর্ধ নিয়ে।
৩৩৮ মাথা কেটে ফুল হয়, লেজ কেটে বিয়ে
তিনে মিলে শেষ হয়, থাকে না কোনো ইয়ে।
৩৩৯ মন্দ দিয়ে শুরু তার সত্য দুই পিছে
সবটা মিলে খুঁজে বেড়াই মায়া জালের নাচে।
৩৪০ মুখখানা ঘোড়া তার দেহখানা মানুষের
সুরলোকে গান গায় নাম কিবা তাহাদের ?
৩৪১ এমন একটি কাপের নাম বলো দেখি ভাই
যে কাপেতে চা-চিনি-দুধ-জল একটু নাই।
৩৪২ প্রথম তিন অক্ষরে হয় লুচি, শেষ দু-অক্ষরেতে নাম
ভোরে বেড়িয়ে স্বাস্থ্য রক্ষা, চার অক্ষরের বড় দাম।
৩৪৩ তিন অক্ষরে নাম যার অল্প লোকেই মানে
শেষের অক্ষরটি বাদ দিলে প্রতিবন্ধী বলে।
৩৪৪ চার অক্ষরের নামেতে জগতের উপকার হয়
প্রথম দুই অক্ষর ‘পরি’ করলে দেখতে ভাল হয়।
৩৪৫ পাঁচ অক্ষরে নাম যার বিখ্যাত ক্রিকেটার
প্রথম দুই বাদ দিলে নাম হয় একটি খেলার।
৩৪৬ তিন অক্ষরের নামটি ব্যবহার হয় সম্পর্ক বোঝাতে।
প্রথম অক্ষরটি বাদ দিলে কষ্ট হয় মনেতে।
৩৪৭ চার অক্ষরের নামে আছে বিখ্যাত ক্রিকেটার
প্রথম দুই বাদ দিলে উল্টো হয় অসীমার।
৩৪৮ এপার ঝুঁটি ওপার ঝুঁটি দুই ঝুঁটিতে লুটোপুটি
সারাদিন লেগেই আছে ছাড়াছাড়ি, কাছাকাছি আর হুটোপুটি।
৩৪৯ খুললে ঘর বন্ধ করলে লাঠি
না বলতে পারলে খোঁচা মারবে কাঠি।
৩৫০ এক ঘরে জন্ম হয় দুই সহোদর ভাই
মানুষের শরীর মাঝে দেখাদেখি পাই।
৩৫১ দিনরাত পড়ে থাকে লাথি মারলে চলে
এমন দরকারী জিনিস বলোতো কাহাকে বলে?
৩৫২ সকালে চার পায়ে হাঁটে দুপুরে দু-পায়ে
বিকালে হাঁটে তিন পায়ে বাদ পড়ে না মায়ে ৷
৩৫৩ আচ্ছা বলোতো দেখি ভাই
কোন্ গাছে একটাও পাতা নাই?
৩৫৪ উঠান ঠন্ ঠন্ বৈঠক মাটি কুমারে গড়ছে ঐ
ঘাটি বিনে দুধে হৈ চৈ, এমন কুমার পাইলা কই?
৩৫৫ একটা ঘরের সাতটা বাটি
যে না বলতে পারে তার নাক কাটি ।
৩৫৬ পলক ফেলে দেখি ভাই
প্রথম রাশির মাথা নাই ৷
৩৫৭ যুদ্ধ করি, ঝগড়া করি লাথি মারি গায়
সে-ও করে আমার মতো তবে আগুন দেখালে পালায়।
৩৫৮ লেজ নেই মুখ আছে মধ্যে আছে আকাশ
বড় বেশি কথা বলে এইটুকু দিলাম আভাস ।
৩৫৯ কাঁসারির সারি ছেড়ে পাঁঠার ছেড়ে পা
লবঙ্গের বঙ্গ ছেড়ে কিনে আনো তো।
৩৬০ বসে থাকার পাত্র নয়, চলে আপন মনে
মুণ্ডুপাত করেই দেখি দানব সে যে পুরাণে ।
৩৬১ চার পায়ে বসি আমি আট পায়ে চলি
বাঘ নয় কুমীর নয় আস্ত মানুষ গিলি।
৩৬২ নামে আছে কামে নাই,
কিনতে গেলে দান না ।
৩৬৩ ঋতু এসে হাত ঘরে কভু মারে চড়
অধরে অধর দিলে বলে মধুস্বর।
৩৬৪ নাকের ডগায় পৈতে খান, চৈতন ধরে মারো টান
গলায় ধরে পট্ কান, নাচতে থাকে ভ্যানর ভ্যান।
৩৬৫ দশ মাস, দশ দিন গর্ভে;সকল মা ধরে
কলি যুগে তেরো মাসে কাকে গর্ভেতে ধরে?
৩৬৬ বারো মাস বয়স তার তেরো মাসের কালে
গণ্ডা গণ্ডা প্রসব করে অগুণতি ছেলে।
৩৬৭ চার অক্ষর নাম তার প্রতি বৎসর অন্তর হয়
শেষের দুই অক্ষর বাদ দিলে মৌচাকেতে রয়।
৩৬৮ ছয় অক্ষরের নাম তার ফুটবল ক্লাব হয়।
প্রথম তিন অক্ষরে লোকের নাম, শেষের তিনে ফুল হয়।
৩৬৯ চার অক্ষরের নাম তার বড় অফিসেতে থাকে
প্রথম দু-অক্ষর বাদ দিলে, উপকারী ফসলের মাঠে।
৩৭০ তিন অক্ষরের নামে দেশ বাস করি আমরা
দ্বিতীয় অক্ষর বাদ দিলে ক্ষিধেয় যাই মারা ৷
৩৭১ তিন অক্ষরের দেশটিতে কমুনিজম গেছে মুছে
প্রথম অক্ষর কেটে দিলে সংখ্যা নাও বেছে।
৩৭২ তিন অক্ষরের একটি দেশ পৃথিবীতে আছে
মাঝেরটা বাদ দিলে দুর্গন্ধে আসা যায় না কাছে।
৩৭৩ কারিগরিতে শ্রেষ্ঠ তিন অক্ষরের দেশের নাম বলো
প্রথম অক্ষর বাদ দিয়ে, রোজ খেলে দাঁত হয় কালো।
৩৭৪ বার অক্ষরের দেশের নাম অলিম্পিক হয়
শেষের দুই বাদ দিলে বিড়াল কথা কয় ।
৩৭৫ পাঁচ অক্ষরের একটি দেশের নাম যে মজার
শেষের তিন বাদ দিলে খেলে হয় পেট পরিস্কার।
৩৭৬ তিন অক্ষরের একটি দেশে ফুটবল সম্রাট হয়।
শেষের দুই বাদ দিলে মেয়েদের অন্তর্বাস হয়।
৩৭৭ চার অক্ষরের দেশটি অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করে
শেষের দুই অক্ষর পাওয়া যায় পরীক্ষার পরে।
৩৭৮ তিন অক্ষরের দেশ যে এটা খেলাধূলায় পায় সোনা
শেষের অক্ষর বাদ দিলে খেলতে নেই মানা ৷
৩৭৯ চার অক্ষরের দেশ যে খেলাধূলা করে
শেষ দুই বাদ দিলে তার থেকে জল পড়ে।
৩৮০ পাঁচ অক্ষরের দেশটির মানুষরা ভালো হয়
শেষের তিন বাদ দিলে হাসপাতালে রয়।
৩৮১ তিন অক্ষরের দেশ জেনো বিশ্বকাপ খেলে
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে হাতে হাত বাজানো চলে।
৩৮২ তিন অক্ষরের শব্দে ভয় প্রতিটি বৌয়ের
দ্বিতীয় অক্ষর বাদে নাম হয় যমুনের।
৩৮৩ তিন অক্ষরের একটি নাম গুড়ুম আওয়াজ তোলে
মাঝের অক্ষর বাদ দিলে খেয়ো জ্বর হলে।
৩৮৪ তিন অক্ষরের দিনের শুরু জাগায় সকলেরে
শেষের অক্ষর বাদ দিলে বৃক্ষকুল বাড়ে।
৩৮৫ তিনটি অক্ষরের জন্যে সকালে মন ছটফট করে
প্রথম অক্ষর কেটে দাও, কুমারীদের মন কেমন করে।
৩৮৬ তিন অক্ষরের নামের ওপর হয় যে লেখা পড়া
মাঝের অক্ষর বাদ দিয়ে চাকরী-ব্যবসা করা।
৩৮৭ মাটির তলায় থাকে ওলের গায়ে
শেষ বর্ণটি মুছে দিলে ধরে মেয়ে ও মায়ে ।
৩৮৮ বড়ই চালাক প্রাণী বনেতে থাকে
মাঝের অক্ষর বাদ দিলে বুকে বড় লাগে।
৩৮৯ বলতে পারো কোন্ সময় ধানের চাষ হয় ?
মাঝের অক্ষর বাদ দিলে রেস্টুরেন্টে রয়।
৩৯০ ঐ মিঞ মিঞ ডাক যে শোনো
তার মাঝের শব্দ বাদ দিয়ে হিসেব করো ।
৩৯১ ডালপালা মাথায় নিয়ে ছুটে চলে বনে
শেষ বর্ণ বাদ দিয়ে ভজো ঘরের কোণে।
৩৯২ বক্ম বক্ম ডাকে কাটলো সারা বেলা
মাঝের অক্ষর উড়িয়ে দিয়ে আয়নার পেছনে খেলা ।
৩৯৩ দুই অক্ষরের একটি দেশ অলিম্পিকে পায় পদক
শেষের বর্ণ বাদ দিলে মাছি বসে চোখের পলক।
৩৯৪ পাঁচ অক্ষরের দেশ খেলাধূলায় পায় সোনা
শেষের তিনের দরকার নেই ব্যবসার জন্যে গোনা ।
৩৯৫ এমন একটি শহরের নাম বলো যা খোলা নয়
কিন্তু সত্যিই তা নয়, না বলতে পারলে সবে বোকা কয়।
৩৯৬ চার অক্ষরের এমন শহর আছে বাংলাদেশে
প্রথম দুই বাদ দিলে খুঁটি হয় অবশেষে ।
৩৯৭ বর্ধমানের একটি শহর তিন অক্ষরে রয়
শেষের বর্ণ কেটে নিলে আজের পরে হয়।
৩৯৮ চার অক্ষরের গাঁয়ের শহর বর্ডার ঘেঁসে আছে
শেষের দুই বাদ দিলে জঙ্গল নেই কাছে।
৩৯৯ একই দামের শাড়ী পরে দুইটি মেয়ে যায়
শাড়ী দুইটির দাম কতো? সম্পর্কটা জানি হায় ।
৪০০ লালেতে টক্টক্ কাজলের ফোঁটা
যে না বলতে পারে সে আস্ত বোকা ।
৪০১ মাছ ধরে পাখী লাল সেতো নয়
বলতো— সে পাখী ডাকে কথা কয় ।
৪০২ আমাদের ঘরে রয়েছে যে সোনা
পোড়ালে পেটালেও হবে না গয়না।
৪০৩ বলতো দেখি রাজমিস্ত্রীদের মাচা
না বলতে পারলে ছুটে প্রাণ বাঁচা।
৪০৪ কেরোসিন বাড়ন্ত, নেই বিজলীর আলো
কুছ পরোয়া নেই, তাহলে এটাই জ্বালো।
৪০৫ বলতো দেখি ময়না,
কোন্ গন্ধ সহ্য হয় না ৷
৪০৬ সেই জিনিসটা কারে কয়
যার আছে সে ভীরু নয়।
৪০৭ মৌমাছি নয়, বোলতা নয়, নয়কো ভীমরুল
আর কে আছে বলে ফেলো, কে ফোটায় হুল?
৪০৮ বলতো দেখি কোন সে নায়িকা
প্রেম করেছে যখন ছিল বালিকা।
৪০৯ আরবি মণি, ফারসি বিষ
বলতো কি সতীশ?
৪১০ বলতো সে কোন্ পাখী
ফুলের নামে ডাকি।
৪১১ ফুটিতে সে ফুল গন্ধ বিলায়
রাতের সে ফুল ভোরে ঝরে যায় ৷
৪১২ শয্যা থাকে যাতে
কামান মুখর হয় তাতে।
৪১৩ দুবার বলুন দাম
ঝরবে দেদার ঘাম।
৪১৪ বাস ভবনের হয়, আবার সরকারেরও হয়
শব্দ হয় না—শুধুই মনে কষ্ট হয়।
৪১৫ বলতো দেখি মহাপাত্র
ওষুধ পেশার কি পাত্ৰ?
৪১৬ দু অক্ষরে নাম তার, পরের কোলে আশ্রয়
সুযোগ পেলে দংশায়, মধুর মধুর গান গায় ।
৪১৭ দাঁত নেই যার
নাম কি তার?
৪১৮ বলতো কি নাম তার মাসি
সে যে, পরের জমিতে ভাগচাষি।
৪১৯ এক মাঘে যায় নাকো
সারা বছর রয়নাকো।
৪২০ আসবে তারা যাদের স্বভাব
ভাত ছড়ালে হবে না অভাব।
৪২১ হালের বলদকে বলে ভাই.
সাপ কিন্তু বিষ নাই ।
৪২২ তিন অক্ষরে নাম মোর, সবাই ভালোবাসে।
আমায় নিয়ে কেউবা কাঁদে, কেউবা আবার হাসে।
৪২৩ ছড়ার গান গায় ভালো নামটা তার কি?
তাকে নিয়ে বুড়ো-বুড়ি সারাদিন করে কি?
৪২৪ চিল ওড়ে, শকুন ওড়ে মেঘহীন আকাশে
তাদের মাঝে কি ওড়ে বলো দেখি বাতাসে?
৪২৫ মাঝে মাঝে শুনতে পাই, ট্রেনে পড়েছে কাটা
উলটে দিলে সবাই খুশি, বলতো কি কাকা?
৪২৬ কাটবে যতো বাড়বে ততো, হবে নাকো ক্ষয়
এমন বস্তু কি আছে, বলতো দেখি কি হয় ৷
৪২৭ টানলে পরে কমে যাবে
অবশেষে কিছুই না রবে।
৪২৮ এমন জিনিস কি আছে হেথায়
না চাইতে সবাই পায়।
৪২৯ বাবা দেয় একবার
মা দেয় বারবার ।
৪৩০ তিন অক্ষরের নাম তার, জলে বাস করে
মাঝের অক্ষর কেটে দিলে, নারী অঙ্গ ধরে।
৪৩১ হাঁটে শুধু গুড়িগুড়ি
ছাঁটে মাটি হামাগুড়ি।
৪৩২ কোমর ধরে শুইয়ে দাও
কাজ যা করার করে নাও ।
৪৩৩ কেউ বা বসে মাটিতে, কেউ বা বসে চেয়ারে
যাচ্ছে যখন গহ্বরে, আনন্দেতে মন ভরে।
৪৩৪ ছোট ছোট উলু বনে, কতো হরিণ চলে
দশ শিকারী চেষ্টা করে, দুই শিকারী ধরে।
৪৩৫ চার কোলে চার খুঁটি মাঝখানেতে ভিটা
টানলে দেখবে সাদা, খাইতে কিন্তু মিঠা।
৪৩৬ ওপরটা ভাই শক্ত, ভেতরটা কিন্তু নরম
খেতে ভারী মজা লাগে, খাও যদি গরম গরম।
৪৩৭ হাতে নেই শাঁখা, সাদা সিঁথি ফাঁকা
এক ঘরেতে করছে বাস, শুধু ওরা দোকা।
৪৩৮ চার অক্ষরে নাম মোর, বিছানাতে রই
প্রথম দুটি ছেড়ে দিলে, যেথা সেথা রই।
৪৩৯ বিষণ্ণ মুখ আর অন্ধকারে রয়
রাতের আকাশ বলো, কেমন হয়?
৪৪০ দার্জিলিং-এ যাবার আগে
সকলের চোখে লাগে।
৪৪১ গঙ্গাতীরের প্রাচীন রাজধানী শহর
যার নামে আছে বিখ্যাত এক পাহাড়।
৪৪২ শিবের নাম পাখী
নামটা কি বলতো রাখী?
৪৪৩ পদ্মলোচন, কিন্তু নয়কো কানা
বলতে কিন্তু আছে মানা ।
৪৪৪ উড়লেও পাখী নয়
বলো দেখি কারে কয়?
৪৪৫ আরব দেশের বিয়ে
বলবো কি ভাষা দিয়ে?
৪৪৬ তিন অক্ষরে নাম মোর, সবাই পূজা দেয়
মাঝের অক্ষর ছেড়ে দিলে, সর্বলোকে খায়।
৪৪৭ স্বর্গেতে করে বাস, কোন্ সে সুন্দরী
তার নামে বাজারেতে, পাবে ঝুড়ি ঝুড়ি।
৪৪৮ চার অক্ষরে কোন্ জায়গা, সর্বলোকে যায়
আদ্য দু’টি ছেড়ে দিলে, মানব দেহে রয় ।
৪৪৯ তিন অক্ষরে নাম মোর, রান্নাঘরে থাকি
প্রথম অক্ষর দিলে বাদ, ঐ খানেতে থাকি ।
৪৫০ তিন অক্ষরে নাম তার গুরুমশাই নয়
আদ্য অক্ষরে দিলে বাদ, মানবদেহে রয় ।
৪৫১ তুমি আমার মনের মানুষ সবকিছু দিতে পারি
তবু কিন্তু তোমায় দেখে ঐটা দিতে নারি।
৪৫২ তিন অক্ষরে নাম তার জলে দেখা যাবে
মাঝের অক্ষর দিলে মাচাতেই পাবে।
৪৫৩ তিন অক্ষরে নাম তার, জলে বাস করে
মাঝের অক্ষর বাদ দিলে, আকাশেতে ওড়ে।
৪৫৪ এমন কোনো বস্তু আছে এ ধরায়
না চাইতেই তা সর্ব লোকে পায়।
৪৫৫ এক গাছে বহু ফল, গায় কাঁটা কাঁটা
পাকলে ছাড়াও যদি, হাতে লাগে আঠা।
৪৫৬ চার অক্ষরে নাম তার, দম্পতিরা জানে
প্রথম দু’টি দিলে বাদ, আকাশেতে মানে।
৪৫৭ নেই তাই খাচ্ছো, থাকলে কোথায় পেতে?
কহেন কবি কালিদাস, পথে যেতে যেতে।
৪৫৮ তিন অক্ষরে নাম মোর নারী চোখে রাখে
প্রথমটাকে দিলে বাদ, সবাই ঘরে রাখে।
৪৫৯ চার অক্ষরে নাম তার সবাই বলে পাখী
শেষের দুটো ছেড়ে দিলে, মরুভূমিতে রাখি।
৪৬০ কোলকাতাতে কোন্ সে গলি যেথায় চলে ট্রাম
বুদ্ধি আছে সর্বলোকের বলো তো দেখি কোন্ গ্রাম?
৪৬১ তিন অক্ষরে নাম তার, থাকে বহু দূরে
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে, থাকে নদী তীরে।
৪৬২ দুই অক্ষরে কোন্ বস্তু, যেথায় সেথায় শোভা বাড়ায়
কেউ বা তাতে ঘর সাজায়, আবার লাগে দেবের পূজায়৷
৪৬৩ দুই অক্ষরে নাম তার নামের শেষে বসে
সাগরের বুকে কখনো বা বাতাসেতে ভাসে।
৪৬৪ কোন্ প্রাণী বলো দেখি, ছয় পায়ে হাঁটে
ঘুরতে দেখি যেথায় সেথায় পথে এবং ঘাটে।
৪৬৫ চার অক্ষরে নাম তার, সর্বলোকে খায়
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে মূল্য বোঝায়।
৪৬৬ তিন অক্ষরে নাম তার ভাল নাটক করে
আবার কিন্তু মাঝে মাঝে আকাশ থেকে পড়ে
৪৬৭ চার অক্ষরে নাম তার, সেটা একটা পাখী
শেষে দু’টো ছেড়ে দিলে, বাবার ভাইকে ডাকি।
৪৬৮ চার অক্ষরে নাম তার, তীর্থভূমি হয়
প্রথম দু’টো ছেড়ে দিলে, সব ঘরেতে রয়।
৪৬৯ তিন অক্ষরে নাম মোর, রাজধানী ছিলাম
উলটে পালটে এখন আমি, শহর হলাম ।
৪৭০ ঘরের মধ্যে ঘর, তার ভেতরে মানুষ
সারা রাত পড়ে থাকে, নেই কোনো হুঁশ।
৪৭১ চার অক্ষরে নাম তার দোকানেতে পাবে
শেষের দু’টি দিলে বাদ, লেখার জিনিস হবে।
৪৭২ চার অক্ষরে নাম তার, সেটা একটা ফল
ওপরটা সবুজ ভাই, ভেতরটা লাল ।
৪৭৩ লক্ষণের বড় ভাই, সীতাদেবীর স্বামী নয়
পুত্র কিন্তু দশরথের, রাবণের আর নয় ।
৪৭৪ পরে ফুল আগে ফল
কোন্টা সেটা জলদী বল?
৪৭৫ চার অক্ষরের ছোট ছোট দু’টি রং-এর ফল
প্রথম তিন বাদ দিলে, মেজাজ কিসে, বল?
৪৭৬ আট পায়েতে বুনছে জাল, দিন রাত্রির ঘরে
জালে বসেই করছে শিকার, জালটা যেই নড়ে।
৪৭৭ চার অক্ষরে নাম তার, জলে মাছ ধরে
শেষের দু’টো ছেড়ে দিলে, জলে বাস করে।
৪৭৮ শুকনো কলসী ঝুলিয়ে দিলে ভরিয়ে দেবে রসে
সেই রসেতে দিলে জ্বাল মন ভরবে সুবাসে ।
৪৭৯ চার অক্ষরে নাম তার, সবাই জানে নাম
আদ্য দু’টি দিলে বাদ, সেটা একটা গ্রাম ।
৪৮০ ঘড়ি চলে অবিরাম, টিক টিক টিক
কোনো কোনো কথাতেই বলে সে ঠিক ঠিক।
৪৮১ শুকনো লাঠি, ছাল ছাড়ালে পাবে তুমি রস
জোরসে যদি কামড় দাও ভরবে দুটো কস ।
৪৮২ কোন্ সে নারী, আপন স্বামীরে
ক্ষিদের জ্বালায় চিবিয়ে খেল, বাসরঘরে।
৪৮৩ কোন্ পুত্রের হল মরণ, নিজের পিতার হাতে
যে পিতাকে আমরা সবাই, প্রণাম করি প্রাতে।
৪৮৪ তিন অক্ষরে নাম তার, সুবাস ছড়ায়
তার অর্থ করলে, নারী দেহে শোভা বাড়ায় ।
৪৮৫ অনেক সাগর দেখলে ভাই, জলে নানান রং
কোন্ সাগরে আছে বলো, শুধু লাল রং।
৪৮৬ রাঙা রাঙা চোখ মেলে, সেই ফলরাজ
পরেছে যে শিরে মরকত তাজ!
৪৮৭ মাথার ছিলাম নগণ্য, চরণে পড়ে হ’লাম ধন্য
কে বলেছিল এই কথা, বলো দেখি ঘামিয়ে মাথা?
৪৮৮ অর্ধেক শরীর সোনার হলো
কে সে লোক ভেবে বলো।
৪৮৯ রাতের নিঝুম পথে কে চলেছে ছুটে
ঝুলিতে রয়েছে টাকা পাছে কেউ লোটে।
৪৯০ দেবদেবী সব থাকতো ভয়ে কখন দেবে অভিশাপ
কোন্ সে ঋষি ছিল যে তার কোপণ স্বভাব।
৪৯১ চার অক্ষরে নাম তার, সারা গায়ে কাঁটা
সাপ যদি দেখে ফেলে উল্টো দিকে দেয় হাঁটা।
৪৯২ তিন অক্ষরে নাম তার, সারা গায়ে কাঁটা
সাপ যদি দেখে ফেলে উল্টো দিকে দেয় হাঁটা।
৪৯৩ তিন অক্ষরে নাম তার, দেখতে চমৎকার
সঙ্গমেতে শক্তি নেই, কণ্ঠে মধু নেই তার।
৪৯৪ দুইটি ডানা আছে তার, আকাশেতে ওড়ে
ডানা কিন্তু নড়ে নাকো, ওড়ে খুব জোরে।
৪৯৫ কোন্ সে নারী যার নামে রয়েছে নদী
সেই নামেরই নারীকে শ্রীকৃষ্ণ করে সাদি।
৪৯৬ তিন অক্ষরে নাম তার, স্বামীর জ্যেষ্ঠ ভ্রাতা
প্রথম অক্ষর ছেড়ে দিলে গানে হয় গাথা ।
৪৯৭ আমি এক অসুর, চাবুক আমার হাতে
বলো দেখি কে আমি, সবাই বলার আগে।
৪৯৮ চক্ষু দুটি আছে তার, তবু সে দেখতে নারি
ইতিহাসে আছে, বলো দেখি কোন্ নারী?
৪৯৯ স্বামী তার মারা গেল রইলো তবু সধবা
দেবর তাকে করলো বিয়ে, হলো নাকো বিধবা ৷
৫০০ চার অক্ষরে নাম তার, ইতিহাসে পাবে
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে, মুসলমানে দেবে।
৫০১ প্রেমের প্রতীক এক, পাঁচ অক্ষরের নাম
শেষের তিন অক্ষর ছেড়ে দিলে অনেক তার দাম!
৫০২ ছোট্ট গাছের ছোট্ট ডালে
দু’টি রং-এর কৌটো দোলে।
৫০৩ তিন অক্ষরে নাম তার, ফল সে রঙিন
ছাড়াইলে খোসা তার, ভেতরেতে হীন।
৫০৪ হাত পা নেই তার, তবু সে চলে
সকলের ক্ষতি করে, সবে তাই বলে ।
৫০৫ ছিল সে সম্রাট মোঘল আমলে
চার অক্ষরে নাম তার, জানে যে সকলে।
৫০৬ লেজের দিকে চাপ দিলে, মাথা খুঁটে করে।
যতোবার ছেড়ে দাও, মাথা খুঁটে মরে।
৫০৭ এক সাথে সাতটা রং কোথায় থাকে বল
না পারলে বুঝবো, তুমি বিজ্ঞানে অচল।
৫০৮ জীবনেতে একটি বার দেয় সে ফল
কোন গাছ হতে পারে একটু ভেবে বল ।
৫০৯ যতোই কাটবে তুমি যাবে সে যে বেড়ে
জল যদি দাও তাতে ছুটবে সে তেড়ে।
৫১০ তিন অক্ষরে নাম তার বিহারেতে রয়
প্রথম দু’টো ছেড়ে দিলে হ্যাঁ-এর উল্টো হয়।
৫১১ তিন অক্ষরে নাম তার, রাজ্য শাসন করে
প্রথম অক্ষর বাদ দিলে, সব মানুষকে ধরে।
৫১২ কো্ গাছেতে হয় না ফুল, আছে শুধু গন্ধ
গাছ চলাতে গেলে পরে, সবাই পাবে গন্ধ ।
৫১৩ তিন অক্ষরে নাম মোর বুঝতে মোরে হয়
আদ্য অক্ষর দিলে ছেড়ে খেলার মাঠ হয়।
৫১৪ দুই অক্ষরের পাখী এই ভারতে থাকে
শেষের অক্ষর ছেড়ে দিলে, সেই নামে ডাকে।
৫১৫ দুই অক্ষরে নাম লোকে তীর্থভূমি বলে
মুখরোচক হয় ভাই ঘিয়ে ভেজে খেলে।
৫১৬ জলেতে জন্ম মোর থাকি সব ঘরে
জলের পরশ পেলে আমি যাই মরে ।
৫১৭ দুই অক্ষরে নাম তার বস্তু খুব দামী
সবার চোখে আছে কিন্তু পাবো নাকো তুমি ।
৫১৮ কোন সে ফলের ফুল, ফোটে কি ফোটে না
সকালে বিকেলে কেউ তো দেখে না ।
৫১৯ একই গাছে পান সুপারী একই গাছে চুন
এই ভারতের মাটির ভাই কি সুন্দর গুণ ৷
৫২০ বাপ-ছেলে আর বাপ ও ছেলে রাস্তা দিয়ে হাঁটে
যা কিছু পায় তিনজনেই সমানভাবে বাটে।
৫২১ জ্বাল দিচ্ছি জলে, অনেক সময় ধরে
জল তো হয় না গরম ব্যাপারটা কি বলো মোরে।
৫২২ দুই আধারে রয়েছে দুধ, দেখা কিন্তু যায় না
সেই দুধ না খেলে শিশুরা বাঁচে না।
৫২৩ মা নেই বাবা নেই তবু জন্ম হলো মেয়ের
আর সেই মেয়েকে চিনলো সবাই এই দেশের।
৫২৪ দু’টি শব্দের একটি কথা চন্দ্রবিন্দু একটা
তাই নিয়ে সারাদিন বসে থাকে লোকটা।
৫২৫ দেখতে ভালো সবুজ কালো নেইকো কোনো গুণ
তবু তারে সবাই এনে বাড়ীতে করে খুন।
৫২৬ বলতো দেখি কোন গাছ ঘরের মধ্যে আছে
ফল হয় না, ফুল ফোটে না শুধুই পাতা আছে।
৫২৭ সুরতে আলাপ পুরো হলে
তবেই তাকে বাদ্যযন্ত্র বলে।
৫২৮ একটি হলে কাজ হবে না দু’টি কিন্তু চাই
দু’টি পেলে ভালো হয় ও চাষী ভাই।
৫২৯ গুরু সবাই বাবার ভাইকে ডাকে
উল্টে দিলে একই জিনিস থাকে।
৫৩০ বলো দেখি এমন কি জিনিস ধরাতে আছে?
যাহাতে জীবন যায়, আবার তাহাতেই বাঁচে!
৫৩১ আকাশেতে জন্ম তার দিন রাত্রি থাকে
লোকে কিন্তু তাকে শুধু রাত্তিরেতেই দেখে।
৫৩২ সন্ধ্যেবেলায় দিলে সাড়া
জানতে পারে অনেক পাড়া।
৫৩৩ জন্তু নয়, রাক্ষস নয় রক্ত ভালোবাসে
দিনের বেলা আসে না রাত্রিকালে আসে
৫৩৪ সব কথার মানে সেইখানেতে আছে
শেষের দু’টি ভেবে দেখো মাঠেতেই আছে।
৫৩৫ চোখে তার নেইকো পাতা
ঘুমিয়ে বা জেগে, ঘামিয়ে বলো মাথা ।
৫৩৬ লতিয়ে লতিয়ে সে যে যায়
কিছুতেই ধরা নাহি যায়।
৫৩৭ কথা ও ছবি হাওয়ায় আসে
দেখে যে সবাই ঘরে বসে।
৫৩৮ শুনছো কি কখনো এই আশ্চর্য কথা
আগে সে চরণ ছিল এখন সে মাথা!
৫৩৯ বিবাদ করেল ছেলে
বিষের জ্বালায় জ্বলে।
৫৪০ হাত-পা নেই, চোখ মুখ নেই তবুও সে চলে
পুকুরেতে ফেলে দিলে মাছ খেয়ে ফেলে।
৫৪১ কেউ তাকে দেখেনি ছিল না সে কভু
সেটা কি কথা বলো দেখি তবু।
৫৪২ পাখা নেই তবু ওড়ে মুখ নেই হাঁকে
বুক ফেটে আলো আসে চীৎকারে ডাকে।
৫৪৩ বসে থাকার বস্তু নয় আপন মনে চলে
কয় না কথা শুধু দু’টি শব্দ মুখে বলে।
৫৪৪ দিনেতে ঘুমিয়ে থাকে জাগে রাত্রিকালে
আবার ঘুমালে তাকে লোকে রাখে জলে।
৫৪৫ উল্টে যদি দাও মোরে হয়ে যাবো লতা
কে আমি ভেবে চিন্তে বলে ফেলো তা।
৫৪৬ ষাট ভাই মাথায় দিয়ে টুপী
বাজী হয়ে ঘুমোয় চুপি চুপি।
৫৪৭ দাড়ি-গোঁফ নাই তার, তবু সে পুরুষ
মহাভারতে আছে সেই মহা পুরুষ।
৫৪৮ দুই পা পাতালেতে তাহার প্রবেশ
মারলে লাথি তবেই সে কাজ করে বেশ।
৫৪৯ রমণী নিয়ে যায় তারে কণ্ঠ ধরে
নিতম্ব ওপরে রাখে যত্ন করে।
৫৫০ মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল
ভেতরে জল করে ছল ছল।
৫৫১ গায়ে জড়ালে শীত যায়।
বনে থাকলে দামী হয়।
৫৫২ শীতের শেষে রাজা এলো
মুড়িয়ে মাথা সাধু হলো।
৫৫৩ উড়ে যখন পাখী পড়লে পরে ভয়
ভালো করে দেখো, উল্টে গাছে ফুটে রয়।
৫৫৪ সংযম তাদের হয় না কারো জন্ম
এটা বুঝি তাদেরই পাপের কৰ্ম্ম।
৫৫৫ বনেতে লক্ষ্য তার থাকে সে বনে
সকলে কাটে তাকে নানা প্রয়োজনে।
৫৫৬ কোন্ সে পিতামাতা ভেবে চিন্তে বলো
পুত্রের মাংস রাঁধি ব্রাহ্মণেরে দিলো?
৫৫৭ কিন্তে গেলে মাপতে লাগে যাই করোনা গুণী
দাবার ছকে তাকে লাগে হাঁটেন কোণাকুণি।
৫৫৮ সাতের মধ্যে মা জননী
শেষ কথাটা সবাই জানি ।
৫৫৯ ধরতে গেলে না পারবে ধরতে
দেখলে ভাববে মুক্তোর মতো দেখতে।
৫৬০ স্বামী-স্ত্রীর প্রথম মিলন দিনে
রাতের শেষে স্ত্রী হারানো তার প্রিয়জনে।
৫৬১ যতোই কাটো বাড়বে সেটা হবে না কুফল
কাটার শেষে পাবে তুমি শুধুই জল ।
৫৬২ হায় তরমুজ করবো কি
নেইকো বোঁটা ধরবো কি?
৫৬৩ দেহ আছে প্রাণ নেই সে এক রাজা
সৈন্য সব আছে নেই তার প্রজা।
৫৬৪ নারায়ণের বুকে দিলো পায়ের ছাপ
পারাণেতে পাবি এটা বলতো দেখি বাপ ।
৫৬৫ ডাল নেই পাতা নেই তবু সেই গাছটি চায়
সেই গাছটি না হলে সবাই মারা যায় ।
৫৬৬ সবাই তাকে দেখতে পাবে মাটির নীচে গেলে
শেষের দু’টো ছেড়ে দিলে ঘোড়া বলে না থাকলে।
৫৬৭ পিঠটা ফোলা পেটটা কাটা
ফুঁ দিলেই বেজে ওঠে সেটা।
৫৬৮ দেখতে সাদা লম্বা শরীর মাথায় টিকির বাহার
টিকিতে দিলে আগুন ধীরে ধীরে মৃত্যু হয় তাহার।
৫৬৯ কোন্ সে নারী সন্তানের মতো যাহাতে পালিল
যৌবন কালে তাহাকেই বিবাহ করিল ৷
৫৭০ জলে হয় ডাঙায় হয় সেটা একটা ফুল
ভেবে চিন্তে হল হয় যেন ভুল।
৫৭১ বারো মাস বয়েস তার তেরো মাসের কালে
কেবলই সে প্রসব করে গণ্ডা গণ্ডা ছেলে।
৫৭২ ফুটোর মধ্যে ঢুকিয়ে নাড়াচাড়া করে
বন্ধ হবে খুলে যাবে থাকবে তোমার ঘরে।
৫৭৩ একবার গড়িয়ে গেলে পালিয়ে যায়
রূপোর মতো রং তার তবু রূপো না হয় ।
৫৭৪ বাঁধ থেকে তার জন্ম হয়
ঘরে ঘরে রয় সে রয়।
৫৭৫ হাত-পা নেই তার বুক পেতে চলে
নিজেকে গোপন করে পরশ পেলে।
৫৭৬ ছেলে হলো তার গাছের পাতা খেয়ে
বলো দেখি কি নাম তার কোন্ সে মেয়ে।
৫৭৭ কাঁচা বেলায় আমায় পাকাও
শুকিয়ে গেলে তখন জ্বালাও।
৫৭৮ হাড়গোড় নাই তার মাংস শুধু আছে
রং-টা তার কালো, জলা জায়গায় আছে।
৫৭৯ দুই হাত দশ আঙুল এক করলে
সবাই হবে খুশি, কি বুঝলে?
৫৮০ একটি বস্তুর চারটে রং
সব মিলিয়ে একটা রং ।
৫৮১ কালো থাকে ছোট বেলায় যৌবনে হয় লাল
বুড়ো হয়ে সাদা হবে এই হয় তার হাল ।
৫৮২ দশটা শির আছে তার নয়কো রাবণ
রমণীর হাতে তার নিশ্চয়ই মরণ।
৫৮৩ কোন টেবিলের পায়া থাকে না?
ঝুলে থাকে দাঁড়ায় না ।
৫৮৪ কোন্ ব্যাংকে টাকা থাকে না?
ধার কখনো পাওয়া যায় না।
৫৮৫ ঘরের ভেতরে ঘরে চুনকাম করে
যে না বলতে পারে সে রাতে মরে।
৫৮৬ তিন অক্ষরে নাম তার সব কিছুর শেষ
প্রথম আর শেষ ছেড়ে দিলে ডাকতে লাগে বেশ।
৫৮৭ চার অক্ষরে নাম তার বোঝায় ব্যবহার
প্রথম অক্ষর দিলে বাদ মানুষের দরকার।
৫৮৮ সকাল থেকে সন্ধ্যা একা একা ঘোরে
খবর তার কেউ নেয় না সবাই চায় তারে।
৫৮৯ ফলটা যখন কাঁচা থাকে সবাই তাকে খায়
পাকলে পরে তার দিকে কেউ ফিরে না চায়।
৫৯০ গায়ে তার অনেক খোসা
যাতেই দাও স্বাদ খাসা।
৫৯১ কাসারির সারি ছেড়ে পাঁঠার ছেড়ে পা
লবঙ্গের বঙ্গ ছেড়ে পেড়ে আনো তা ।
৫৯২ শুরুতেই শেষ, আছে বহু কখা
পড়লে জানবে অতীতের কথা।
৫৯৩ তিন অক্ষরে নাম তার সর্বলোকে চায়
আদ্যক্ষর ছেড়ে দিলে বনবাসে যায়।
৫৯৪ খুব ভোরেতে পাবে তাকে সন্ধ্যেবেলাও থাকে
ওপর দিকে দেখলে পরে, পড়বে তোমার চোখে।
৫৯৫ পিঠটা উঁচু, পেটটা কাটা, দেখতে সেটা সাদা
একটুখানি ভেবে চিন্তে বলতো দেখি দাদা।
৫৯৬ তিন অক্ষরে নাম তার বোঝায় দূরত্ব
প্রথমটাকে বাদ দিলে ইংরাজীতে অসুস্থ।
৫৯৭ বন থেকে বেরোলো ভুতি
ভুতি বলে তোর পাতে মুতি।
৫৯৮ ভেবে চিন্তে বল তো ভাই
কোন গ্রামেতে মানুষ নাই ।
৫৯৯ না মিললে হবে না
ভেবে চিন্তে বলো না ।
৬০০ বানাতে চাই এই খানা
তিয়ে শুধু মটর দানা ।
৬০১ হনুমানে মারিবারে জন্য দুই ভাই
জলমধ্যে নিয়ে গেল বল কেবা তাই।
Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-
Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-
Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-
Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা-Riddles-Brain-Teasers- Bangla Dhadha-ছন্দের ধাঁধা